Thursday, October 15, 2015

প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার আহবানে সারা দিন।

come to mukthi and learn the truth
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহবানে সারা দিন। 
উন্নয়নের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে শেখ হাসিনার সতর্কবানী
জনগণের জন্য খুলে গেল রাজধানীতে নির্মিত এ যাবতকালের সবচেয়ে বড় উড়াল সেতু ‘কুড়িল ফ্লাইওভার’। তিন কিলোমিটারেরও বেশি দীর্ঘ এই ফ্লাইওভারটি উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষায় বলেছিলেন, ‘আজ আমরা যে পরিকল্পনাগুলো হাতে নিয়েছি সেগুলোর বাস্তবায়ন করতে হবে। এ জন্য সরকারের ধারাবাহিকতা প্রয়োজন।’ উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষার কাজে আওয়ামী লীগ সরকারকে সহযোগিতা করুন।" তিনি যথার্থই বলেছিলেন ‘আমরা ক্ষমতায় থেকেও অনেকগুলো নির্বাচনে হেরে গেছি। জনগণ ভোটের মালিক, তারা ভোট দেবে। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। জনগণ যাকে ভোট দেবে, আমরা তাকেই মেনে নেব। তবে সৎ ব্যক্তিকে রেখে সন্ত্রাসী ও দুর্নীতিবাজদের বেছে নিলে আমাদের কিছুই বলার নেই। জনগণকে আমি সতর্ক করে বলতে চাই, তারা যেন সত্যিকারের দেশপ্রেমিক ও যারা দেশের উন্নয়ন করে- তাদেরকে যেন ভোট দেয়। ভোট তাদের আমানত, এটা যেন অপাঙ্ক্তেয়দের দান করে খিয়ানত না করেন।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা জানি না বাংলাদেশের জনগণ আবার কি সেই অন্ধকারের যুগে ফিরে যেতে চায়। জঙ্গীবাদ, সন্ত্রাস, কালো টাকা, দুর্নীতি- সেখানেই ফিরে যেতে চায়। সেই অন্ধকারের যুগেই আমরা কি ফিরে যাব? নাকি আলোকিত পথে আমরা এগিয়ে যাব? আমরা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই, যেন বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারি।’ বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘বেগম সাহেবাকে জননেত্রী বলেছিলেন "তিনি নাকি নতুনভাবে দেশ পরিচালনা করবেন। অর্থাৎ নতুনভাবে দুর্নীতি করার নতুন কোন পদ্ধতি তিনি আবিষ্কার করেছেন।’ ৩ দশমিক ১০ কিলোমিটার দীর্ঘ ফ্লাইওভারটি উদ্বোধনের মাধ্যমে রাজধানী এক নতুন অধ্যায়ে প্রবেশ করল।দেশের অগ্রগতি তাদের মূলকথা ছিল না। মূলকথা ছিল কী ভাবে টাকা বানানো যায়। কিভাবে আরো একটি হাওয়া ভবন তৈরী করে জনগণের অর্থ সম্পদ লুণ্ঠন করা যায়- সে প্রয়োজনেই খালেদা জিয়ার ক্ষমতায় আসার প্রয়োজন ছিল। শেখ হাসিনা আরো বলেছিলেন "একজন প্রধানমন্ত্রী হয়ে যদি তিনি কালো টাকা বানান, দুর্নীতি করেন আর জরিমানা দিয়ে তাঁকে শোধ করতে হয়, তাহলে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে দুর্নীতি কোন পর্যায়ে ছিল তা জনগণকে বিবেচনা করার অনুরোধ করব। একইসঙ্গে বর্তমান সরকারের সঙ্গে বিগত জোট সরকারের শাসনামলকেও তুলনা করে দেখতে বলব। ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এসে আগের সরকারের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পারেনি মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, "একটি সরকার দুর্নীতিতে নিমজ্জিত হলে সামনে এগোতে পারে না।  
বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যেও মানুষের মাথাপিছু আয় ও রিজার্ভ বাড়ার বিষয়টি তুলে ধরে তিনি বলেন, ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকায় এখন বিদেশে গিয়ে মানুষ চাকরি করতে পারছে। আওয়ামী লীগ সরকার রাজধানীর উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে এবং কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনার (এসটিপি) আওতায় আধুনিক ঢাকা গড়তে বহুমুখী উদ্যোগ নিয়েছে। এর অংশ হিসেবে মিরপুর-বিমানবন্দর ফ্লাইওভার, বনানী রেললাইনে ওভারপাস এবং সংযোগ-সড়ক চালু এবং হাতিরঝিল প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। তিনি বলেন, কুড়িল ফ্লাইওভার ঢাকার গেটওয়ে এবং আধুনিক পূর্বাচল সিটির এন্ট্রি পয়েন্ট হবে। এতে পূর্বাচলের সঙ্গে যোগাযোগ সহজ হয়ে যানজট কমবে এবং অর্থনৈতিক খাতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।শেখ হাসিনা বলেন, যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভার নির্মাণের কাজ শেষের দিকে। এছাড়া ২৬ কিলোমিটার ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেস ওয়ের কাজও পূর্ণোদ্যমে চলছে। শান্তিনগর থেকে ঢাকা-মাওয়া সড়কে ঝিলমিল পর্যন্ত আর একটি ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হবে।
কুড়ীল ফ্লাইওভার ব্যবহার করে উত্তরা ও বনানী থেকে সহজেই প্রগতি সরণি হয়ে রামপুরার দিকে যাওয়া যাবে। এর ফলে কুড়িল বিশ্বরোড ক্রসিং এলাকার যানজট অনেকটা দূর হবে বলে এ সময় স্থানীয় সংসদ সদস্য গোলাম দস্তগীর গাজী উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধন শেষে সেখানে উপস্থিত হাজার হাজার মানুষের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার গঠনের পর এমন কোন খাত নেই- যেখানে উন্নয়ন হয়নি। এরই অংশ কুড়িল ফ্লাইওভার। দেশের প্রতি কর্তব্যবোধ ছিল বলেই এই সেতুর কাজ দ্রুত শেষ হয়েছে। জোট সরকারের আমলে দুর্নীতিকে তারা ‘নীতি হিসেবে’ গ্রহণ করেছিল বলেই উন্নয়নমূলক কোন কাজ সামনে এগোয়নি। প্রতিটি ক্ষেত্রে বাংলাদেশ পিছিয়ে গিয়েছিল। বাংলাদেশ হয়ে গিয়েছিল জঙ্গীবাদ, সন্ত্রাস ও দুর্নীতির দেশ। পাঁচবার দুর্নীতিতে দেশ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে। বিগত জোট সরকারের দুর্নীতি-দুঃশাসনের চিত্র তুলে ধরতে গেলেই "খাম্বা লিমিটেড ও ড্যান্ডি ডায়িংয়ের" নামে সোনালী, জনতা এবং বিভিন্ন বেসরকারী ব্যাংক থেকে বি এন পি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার দুই পুত্র, ভাইসহ পরিবারের সদস্যরা ৯৮০ কোটি টাকার মতো লুটপাট করে নিয়েছিল। অনেক ক্ষেত্রে সুদসহ মওকুফ করিয়েছে।
অপর দিকে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই মেট্রোরেল প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছে এবং এর কাজ শীঘ্রই শুরু হবে। বর্তমান সরকারের মেয়াদেই পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে এবং ইনশাহ আল্লাহ্‌ শেষও হবে। বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছে বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। নিম্ন আয়ের দেশ হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশ আজ মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে উন্নীত হয়েছে। যার সব টুকুন প্রশংসার দাবীদার আওয়ামী লীগ সরকার তথা জননেত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব। দারিদ্র্যতার "অভিশাপ" থেকে বাঙ্গালী জাতিকে মুক্তি দিয়ে একটি সুখি সম্রিদ্ধাশালী দেশ হিসেবে অনতিবিলম্ভেই বাংলাদেশ বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর সারিতে দাঁড়ানোর চেষ্টা করবে। স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ত ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করে জনগণের ক্ষতিসাধনের মাধ্যমে ধর্ম প্রতিষ্ঠার অযৌক্তিক সাম্প্রদায়িক বিশ বপনে বিএনপি-জামায়াত ও হেফাজত যতই ষড়যন্ত্র করুক না কেন, দেশের মানুষ উন্নয়ন চায়। আওয়ামী লীগ সাধারণ মানুষের সংগঠন। কেবল এই দল ক্ষমতায় এলে দেশের উন্নয়ন হয়। জনগণ দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে কখনও কোন নীলনকশা মেনে নেয়নি। তারা ধ্বংসাত্মক কর্মকানড, পবিত্র কোরান শরীফ ও জায়নামাজে অগ্নিসংযোগ, মসজিদ জ্বালিয়ে দেয়া বা নারীদের সম্পর্কে কোন ভুল ব্যাখ্যা বা আপত্তিকর মন্তব্য মেনে নেয়নি। বিএনপি-জামায়াত ও হেফাজতের অপপ্রচার এবং ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ডের হাত থেকে দেশ রক্ষা এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ গড়তে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার সময় এসেছে । ঢাকা মহানগরীর প্রাকৃতিক পরিবেশ ও সৌন্দর্য রক্ষা এবং পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি আধুনিক শহর গড়তে সরকারের প্রচেষ্টায় সকলকে এগিয়ে আসা উচিত।

Saturday, October 10, 2015

ধিক! মূর্খ অর্বাচীন অদূরদর্শিনী বেগম খালেদা জিয়া!

come to mukthi and learn the truth
ধিক! মূর্খ অর্বাচীন অদূরদর্শিনী বেগম খালেদা জিয়া! 
১/১১ খ্যাত ২০০৬-২০০৭ সালের মহা চক্রান্তকারী ডঃ ফখরুদ্দিন আহমেদ, জেনারেল মঈন, আহমেদ কোরেশী, ভোরের আলু মতিউর রহমান, ব্যারিস্টার মঈনুল হোসেন ও ডঃ কামাল বা ডঃ ইউনুসগংদের সকল চক্রান্তই বিফলে গিয়েছিল। শত চেষ্টায়ও জাতিকে বিভক্ত করতে পারেনি। পারেনি জননেত্রী শেখ হাসিনাকে খাদ্যের সাথে বিষক্রিয়ার সংমিশ্রণে মেরে ফেলার গভীর ষড়যন্ত্রের নীল নকসা বাস্তবায়ন করতে। কোন ডঃ কামাল-ইউনুসের হীন কূটকৌশলই বাংলার মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকারকে খর্ব করতে পারেনি। তা'সে যতো বড় কালো হাতই হোক। আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনাকে হেয়প্রতিপন্ন করার, ক্ষমতাচ্যুত করার মালিক একমাত্র মহান আল্লাহ্‌ রাব্বুল আল আমিন। এ ক্ষমতা কোন ডঃ, জেনারেল বা সুদখোড় ঘুষখোর দইওয়ালার কৃপায় প্রাপ্ত হয় না । যতোদিন বাংলার মাটিতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সর্বশেষ একজন আদর্শ সৈনিকও বেঁচে থাকবে, যতোদিন নৌকার একটি ভোটারো বাংলার কোন একটি নিভৃত পল্লীতে জয় বাংলার প্রতি বিশ্বাস অক্ষুণ্ণ ও দেশপ্রেমের আদর্শিক চেতনা ও প্রত্যয় নিয়ে জীবিত থাকবে, ততোদিন বাংলাদেশ টিকে থাকবে। টিকে থাকবে স্বাধীনতা- সার্বভৌমত্ত্ব; টিকে থাকবে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযোদ্ধা, ৩০ লক্ষ শহীদ ও ২ লক্ষ ৪০ হাজার সম্ভ্রম হারানো মা বোনের প্রতি গভীর শ্রদ্ধাবোধ, ভালোবাসা ও সন্মান । দুনিয়ার কোন হায়েনা পেশীশক্তিবলে এ পবিত্র মাটির একটি ক'নাও ছুঁতে পারবে না। যেমন পারেনি ৭১এর ঘনকাল মূমূরষ দিনগুলিতেও। আজ যারা ভারতের দালাল বলে আওয়ামী লীগকে ধিক্কার দেয়, ধর্মের নামে জাতিতে জাতিতে ভেদাভেদ, মানুষে মানুষে হিংসা বিদ্বেষ, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হাঙ্গামার দিকে দেশকে ঢেলে দিতে চাইছে, ভাইয়ে ভাইয়ে হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খৃষ্টানের লেবাস পড়িয়ে বাঙ্গালী জাতির আজীবনের ঐক্যবন্ধনে বিভাজনের বিষ বৃক্ষ রোপণের পায়তারা করছে। ওরা দেশদ্রোহী পশ্চিমা পাকি প্রভূদের পা’চাটা লোভী কুকুর। ৭১ এ বাঙ্গালি জাতিকে কামড় দেয়া শুয়োরের বাচ্চা এখন বড় হয়ে কামড় দিতে শিখেছে। ওদের কোন ধর্ম নেই, জাত নেই, বংশ নেই। ওরা মানুষরূপী অমানুষ; ধর্ম ব্যবসায়ী জানোয়ার-নরপশু । 

ওদের মূখে সারাক্ষণ ভারত বিদ্বেষী কথার ফুলঝুরিঃ 


“ভারত এটা করেছে, ভারত দেশটাকে লুটে নীল, ভারত বাংলাদেশের ইসলামকে হিন্দু তত্ত্ব দিয়ে হিন্দুস্থান বানাতে চাইছে শেখ হাসিনা ভারতের নিকট দেশ বিক্রয় করে ফেলেছে ইত্যাদি ইত্যাদি অথচ যেয়ে দেখুন,ওদের ঘরে ২৪ ঘন্টা হিন্দি সিরিয়াল চলে, হিন্দি সিনেমা না দেখলে ওদের ঘুম হয়না। ওদের বউ ঝি'রাই ভারতের থ্রি পীচ আর শাড়ী না পড়লে কোন অনুষ্ঠানে যেতে পারে না। দিনে ভারত বিদ্বেষী বয়ানে মূখে থুবড়ি বেড়িয়ে আসে, আর রাতে হিন্দি ছবি না দেখলে ঘুম আসে না। একদিকে ভারতের বিরুদ্ধে অপপ্রচার অন্যদিকে গোপনে ভারতের কাছে বিশেষ চুক্তি সম্পাদনের প্রস্তাব দিয়ে গত নির্বাচনে সমর্থন আদায়ের জন্য তেল মালিশ করা” ।
বুঝে দেখুন, বুকে হাত দিয়ে বলুন, পাকিস্তানের হায়েনা পশুর দল ৭১ এ ৩০ লক্ষ বাঙ্গালিকে হত্যা এবং ২ লক্ষ ৪০ হাজার মা বোনের ইজ্জত লুন্ঠনকারী কিভাবে আমাদের বন্ধু হয়? যে পাকিস্তান বাংলার মাটির লোভে বাঙ্গালি নিধন করেছিল, তারা কিভাবে বন্ধু হয়? ভারতের সাথে আমাদের পারস্পরিক শিল্প বানিজ্য সাংস্কৃতিক ও ভোউগলিক সীমানা নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রতিবেশী দেশ হিসেবেই দেনা পাওনা/হিসেব নিকেশের বহুবিধ সমস্যা- দ্বন্দ- বিভেদ মতভেদ থাকতেই পারে। ভাইয়ে ভাইয়ে যদি সম্পদ বন্টন সংক্রান্ত বিভেদ থাকতে পারে, তাহলে ভারতের সাথেও থাকাটা অতি সাভাবিক। উভয় দেশের সার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি নিয়ে ইতোমধ্যেই শেখ হাসিনার সরকার একটি সমঝোতায় পৌঁছেছে যার আশু বাস্তবায়ন কিয়দাংশ ইতোমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে এবং অন্যান্য বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা চলছে, যার সমূহ সম্ভাব্য সমাধানের জন্য দ্বিপাক্ষিক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা চলছে। 
শেখ হাসিনা বরাবরই বলে থাকেন যে আমাদের কোন প্রভূ নেই, রয়েছে বন্ধু এবং ভ্রাতৃত্বের বন্ধন। যার প্রমান তিস্তা নদীর পানির হিস্যার ক্ষেত্রে শেখ হাসিনা ঠিক জাতির জনকের মতোই কঠোর ভাষায় ভারতের মহামান্য রাষ্ট্রপতি শ্রী প্রণব মূখারজীকে ষ্পষ্ট ভাষায় বলে দিয়েছিলেন” নো তিস্তা, নো ট্রানজিট”। সর্বোপরি, কোন তৃতীয় পক্ষের মধ্যস্থতা ছাড়াই জননেত্রী শেখ হাসিনা তিস্তার পানি বন্টন চুক্তি সম্পাদন করেছেন। কই? বিরোধী দলীয় নেত্রী খালেদা বিবিও তো দুই দুই বার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন? তিনি কেনো তিস্তার পানি বন্টনের বিষয়টির সমাধান করলেন না? মাঝে মাঝে খালেদা জিয়ার বক্তব্য শুনলে হাসি পায় আবার দুঃখও লাগে। তিনি কখনোই বাংলাদেশের সমূদ্র সীমানা নিয়ে মাথা ঘামাননি এবং মায়ানমারের কাছে বাংলাদেশের ন্যায্য হিসসার দাবী তোলেন নি। তিনি মূখ খুললেন যখন জননেত্রী শেখ হাসিনা মায়ানমারের নিকট থেকে বাংলাদেশের ন্যায্য হিসসা বুঝে নিলেন। বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া সমুদ্র ভুখন্ড যেদিন দেশরত্ন শেখ হাসিনা উদ্ধার করে বিশ্বের কাছে, জাতি সংঘের কাছে এক আপোষহীন রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে সন্মানিত হলেন। খালেদা জিয়া বললেন “শেখ হাসিনা সরকার মায়ানমারের কাছ থেকে বাংলাদেশের আসল পাওনা বুঝে আনতে পারেনি, আমরা আরো পাবো।বি এন পি সরকার হলে পুরো পুরি বুঝে নিতো। আজ দেশবাসীর কাছে আমার একটি প্রশ্নঃ তিনি কোথায় ছিলেন ১৯৯১-১৯৯৫ এবং ২০২০১-২০০৬ সালে? কি সারাদিন ফালু আর রাজাকারদের সাথে চক্রান্তের জাল বুনোনের কাজে ব্যস্ত ছিলেন? নাকি শেখ হাসিনাকে হত্যার গভীর ষড়যন্ত্র আর পাকিস্তানের দেয়া অর্থের হিসাব করতে করতে ভুলেই গিয়েছিলেন যে আমাদের সমুদ্রের অনেক খানি ভুখন্ড মায়ানমার সরকার দখল করে রেখেছে? 
ধিক! খালেদা জিয়া ধিক! আপনার মূর্খ অর্বাচীন রাজনৈতিক অদূরদর্শিতাকে। আপনি বাংলার নিরীহ সহজ সরল দুখি মানুষকে আর কতো বোকা বানাবার চেষ্টা করবেন? জননেত্রী শেখ হাসিনার সাফল্যে আপনার এতো জ্বলন কেন? 
মুক্তিযোদ্ধা কণ্ঠশিল্পী 
মোকতেল হোসেন মুক্তি 
সহ সভাপতি কেন্দ্রীয় কমিটি, বাংলাদেশ আওয়ামী তরুণ লীগ
সভাপতি সময়’৭১
প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি 
মালদ্বীপ আওয়ামী লীগ। 
সংগীত শিক্ষক